name="description "content="this site is about herbal health"/> name="keyword "content="herbal health, herbal medicine, bangla health tips, unani medicine, ayurbadic"/> NATURAL HEALTH TIPS: April 2017

Saturday, April 15, 2017

কমলার খোসার যত স্বাস্থ্য উপকারিতা জেনে নেওয়া যাক।




কমলা একটি জনপ্রিয় ফল এই ফল কে না খেতে পছন্দ করে। আমরা সাধারণত কমলা খেয়ে কমলার খোসা ফেলে দিই কিন্তু আপনি জানেন কি যে কমলার খোসায় ব্যাপক পরিমাণ পুষ্টি রয়েছে, আপনি যদি জানেন তাহলে আর কমলার খোসা ফেলে দিবেন না।

চলুন জেনে নিই কমলার খোসায় কি কি স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়।

মেছতা সারাতে কমলার খোসাঃ

যাদের মুখে মেছতার দাগ রয়েছে তারা নিয়মিত কমলার খোসা ব্যাবহার করে মেছতাকে চিরতরে দূর করতে পারেন।

কিভাবে ব্যাবহার করবেন এই কমলার খোসা, কমলার খোসা সরাসরি ব্যাবহার করা যায়না এটি বেটে নিতে হবে বা পিষে নিতে হবে এবং এর সাথে মসুর ডাল পিষে নিতে হবে ১ চামচ মসুর ডাল বাটা আর ১ চামচ কমলার খোসা বাটা নিয়ে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন আর এই পেস্ট দিনে ১ বার মুখে লাগান এভাবে ১৫ দিন ব্যাবহার করলে আপনি মেছতা হতে মুক্ত হতে পারবেন। কারন এই কমলার খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যানটিঅক্সিডেন্ট যা আপনার ত্বক কে যে কোন সমস্যা হতে মুক্ত রাখতে পারে।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে চিরতরে মুক্তি দিতে পারে কমলার খোসা ঃ

কমলার খোসার রয়েছে  অ্যানটি মাইক্রোবিয়াল ও  অ্যানটি ফাঙ্গাল এবং অ্যানটিঅক্সিডেন্ট ।
তাছাড়াও কমলার খোসায় ডি- লিমোনিন নামে এক ধরনের উপাদান আছে যা আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় জটিল কাজ করে থাকে। একটি ভাল মানের কমলার খোসা সারিয়ে নিয়ে এ থেকে তেল তৈরি করে নিতে পারেন এবং এই তেল ২-৩ ফোঁটা ১ কাপ পানিতে দিয়ে নিয়মিত খেতে পারেন এইভাবে ১ মাস খেলে গ্যাস্ট্রিকের জন্য ভাল কাজ করে।

মুখের যে কোন দাগ দূর করতে কমলার খোসাঃ

কমলার খোসা ব্যাবহার করে আপনি মুখের যে কোন দাগ বা ব্রুন দূর করতে পারেন অতি সহজে।
একটি ভাল মানের কমলার খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে এবং এই খোসা গুলি ২ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে নিতে হবে এই পানি ঠাণ্ডা করে বা ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে নিন প্রতি দিন সকালে এই পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।

এর অ্যানটি ফাঙ্গাল শক্তি আপনার মুখের যে কোন ব্রুনের জন্য বা দাগের জন্য ভাল কাজ করে।
এইভাবে ১০-১৫ দিনে আপনি আপনার মুখকে ব্রুন মুক্ত করতে পারেন।

পোকা মাকড় কামড় দিলেও এই কমলার খোসা ব্যাবহার করে আপনি এই কমলার খোসা ছেঁচে রস করে দিনে ব্যাথা ও ফোলা দুটোয় দ্রুত কমে যায়। 


একদম মরা লিঙ্গ সতেজ করতে দুধ ও কাঁচা ডিমের মিশ্রণ।



পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের যৌন ইচ্ছেটা প্রবল চাই। কিন্তু অনেকের এটি প্রবল থাকে না আবার অনেকে বিভিন্ন ভাবে নষ্ট করে ফেলে। যাদের লিঙ্গ সহবাসের সময় শক্ত হয় না বা দাঁড়ায় না তাদের জন্য আজকের এই টিপস। যৌন ক্ষমতা কমে গেলে বউ কে পুরোপুরি যৌন তৃপ্তি দিতে পারেনা ফলে সংসার জিবনে ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকে আজকে যাদের এই সমস্যা আছে তাদের বিশেষ কাজে লাগবে আমার আজকের আয়োজন।


যৌন ক্ষমতা কমে গেছে চিন্তার কারন নেই আছে এ জন্য অনেক পার্স প্রতিক্রিয়া মুক্ত ঔষধ আজকে এমনি একটি টিপস আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

কিভাবে আপনার যৌন শক্তিকে ঠিক রাখবেন। আপনার যদি যৌন ক্ষমতা একদম কমে যায় তাহলে আপনি সাধারণত পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খেতে পারেন। কখন ও ভুলেও যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট খাবেন না কারন যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট খেলে এমন এক সময় আসবে যে আপনার আর যৌন ক্ষমতা একবারেই থাকবে না ।

আপনার যৌন ক্ষমতা কমে গেলে আপনি হারবাল জাতীয় ঔষধ খেতে পারেন যে গুলির কোন পার্স প্রতিক্রিয়া নেই।

আপনার যৌন ক্ষমতা ঠিক রাখতে আমার এই টিপস টি ফলো করতে পারেন কিভাবে আপনি সাধারণত রাতে শোবার আগে এক গ্লাস দুধ ও একটি কাঁচা ডিম মিশিয়ে খাবার পর নিয়মিত খেতে পারেন এভাবে নিয়মিত ১ মাস খেলে আপনার যে কোন যৌন সমস্যা দূর হবে যাদের সহবাসের সময় দ্রুত বীর্য আউট হয়ে যায় বা লিঙ্গ শক্ত হয় না তারা গাভীর খাঁটি দুধ ও দেশি মুরগির ডিম মিশিয়ে খেতে পারেন।

রাতে খাবার পর এভাবে খেলে ১ সপ্তাহ আপনি অনেক উপকার পাবেন আপনার স্ত্রীকে চরম যৌন তৃপ্তি দিতে পারবেন।

তাছাড়া দৈহিক শক্তি ব্রিদ্ধিতেও এই মিশ্রণটি জটিল কাজ করে। দুধের পুষ্টি গুনাগুনের কারনে আপনার ত্বক থাকবে উজ্জল মসৃণ কোমল দীপ্তিময়।




কাঁচা ডিম ও গাভীর দুধ মিশ্রণ টি আপনাকে কাজে দেবে যারা দৈহিক পরিশ্রম করে ক্লান্ত হয়ে পরে তাদের ক্ষেত্রেও এই মিশ্রণটি গুরুত্ব পূর্ণ। 

কলার খোসা দিয়ে কিভাবে ২ মিনিটে আপনার দাঁত সাদা করবেন।



প্রাচীন কালের মানুষ প্রকৃতির উপর নির্ভর ছিল তারা বন জঙ্গল থেকে জীবিকা নির্বাহ থেকে শুরু করে সকল চাহিদা মেটাত। কিন্তু যুগের পরিবর্তনে এখন মানুষ তেমন ভাবে আর প্রকৃতির উপর নির্ভর নয়।
যুগের পরিবর্তনের জন্য এখন মানুষ সভ্যতার কারনে নতুন নতুন আবিস্কারে ফলে সকল কিছু ব্যাবহার করছে আধুনিকভাবে।

প্রাচীন যুগে মানুষ বন জঙ্গল হতে কাঠ সংগ্রহ করে জীবিকা নির্বাহ করত আর এই বন জঙ্গলের উপর নির্ভর হয়েই তাদের চিকিৎসা চালাত। তখন কোন ডাঃ ছিল না দামি কোন পেস্ট ছিল না তখন মানুষ দাঁত পরিষ্কার করত বিভিন্ন গাছের ডাল বা পাতা ব্যাবহার করে।

আজকে আমি আপনাদের সাথে এমন একটি টিপস শেয়ার করব এইটি দ্বারা আপনি অতি সহজে আপনার দাঁতকে মাত্র ২ মিনিটে সাদা ঝকঝকে ও মজবুত করতে পারবেন।

চলুন তাহলে কিভাবে কলার খোসা ব্যাবহার করে আপনি দাঁত সাদা সুন্দর ঝকঝকে ও মজবুত করতে পারেন।

আপনি ভাবছেন কলার খোসা দিয়ে দাঁত পরিষ্কার হবে না এ কথা ভুয়া বা মিথ্যে এটি আসলে বিজ্ঞান সম্মতভাবে প্রমানিত নিয়ম মেনে কলার খোসা ব্যাবহার কারলে অবশ্যয় ফল পাবেন।
প্রথমে আপনি একটি ভাল মানের কলা সংগ্রহ করে নিন কলাটি যেন বেশী পাকা বা বেশী কাঁচা না হয় আদা পাকা হলেই চলবে কারন আদা পাকা কলায় পটাশিয়াম বেশী থাকে পটাশিয়াম দাঁত পরিষ্কারে ভাল ভুমিকা রাখে।

আপনি কলাটি উলটো করে ছিলে নিবেন কারন উলটো করে ছিলে নিলে এতে আঁশের পরিমাণ নষ্ট হবে না এই আঁশই দাঁতকে ঝকঝকে করবে।

কলার খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান। যেমন পটাশিয়াম , ম্যাগনেসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ এই তিন টি উপাদান আপনার দাঁতকে সাদা করার কাজে নিয়জিত থাকবে।

কলার খোসা উলটো করে ছিলে নিয়ে আপনার ইচ্চে মত বা আপনার সুবিধা মত টুকরা করে নিন প্রতিদিন সকালে দাঁত ব্রাশ করার পূর্বে একটি কলার খোসার টুকরো দিয়ে ভাল করে ১ মিনিট উলটো করে ঘষে নিন তারপর ঐ টুকরো খোসা টি ফেলে দিয়ে আরেক টি টুকরো নিয়ে আরেক মিনিট ঘষুন এভাবে মাত্র ৭ দিনে আপনার দাঁত সাদা ঝকঝকে হয়ে উঠবে।

দাঁতে কলার খোসা ঘসার পর ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে কারন কলার খোসায় যে পটাশিয়াম রয়েছে তা দাঁতে শোষিত হতে ২০ মিনিট সময় দরকার।

এরপর আয়নায় দেখুন আপনার দাঁত আগের চেয়ে অনেক বেশী সাদা ও উজ্জল।
 যাদের দাঁত বেশী হলুদ হয় তারা সপ্তাহে ২-১ দিন ব্যাবহার করলেই চলবে।
আর যাদের দাঁত বেশী হলুদ তারা দিনে ১ বার ব্যাবহার করতে পারেন।


মনে রাখবেন এটি কোন ম্যাজিক নয় আপনি এই নিয়ম মেনে কলার খোসা ব্যাবহার করলে আপনার দাঁত চিরদিনের জন্য থাকবে সাদা ঝকঝকে ও মজবুত।

আমার লেখাটি কেমন লাগল জনাবেন। ধন্যবাদ